...

ব্রণ ও এজিং থেকে মুক্তির জাদুকরি প্যাক

এজিংব্রণ ও এজিং থেকে মুক্তির জাদুকরি প্যাক

আজকাল ত্বকে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়।সমস্যার শেষ নেই।ব্রণ ও এজিং বর্তমান একটি নিত্যনৈম্যত্যিক বিষয়। ব্রণ ও এজিং সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে কত কিছুই না করা হয়।তারপরও সমস্যার সমাধান হয় না।তবে পার্শ্বপ্রতিক্রয়াহীন ঘরোয়া উপদানগুলো বেশ কর্যকরী। আপনার ডক্টরের এই পোষ্টটি সাজানো হয়েছে ব্রণ ও এজিং থেকে মুক্তির জাদুকরি প্যাক তৈরী সম্বন্ধে।

 

ব্রণ আর এজিং – অসহ্য ত্বক সমস্যা। যারা এর কোনো একটিরও শিকার হয়েছেন তারা যানেন এগুলো কতটা বিরক্তিকর। এগুলোর হাত থেকে বাঁচার জন্য কত কিছুই না করছেন। আমি যদি বলি মাত্র একটা প্যাক দিয়ে আপনি ব্রণ ও এজিং সমস্যার সমাধান করতে পারবেন। তাও আবার আমাদের রান্নাঘরে সবসময় পড়ে থাকা সাধারণ তিনটি উপকরণ দিয়ে। বিশ্বাস হচ্ছে না তাই না? ব্যবহার করেই দেখুন। বিশ্বাস হবে।

 

ব্রণ ও এজিং এর বিরুদ্ধে জাদুকরি প্যাক-

উপকরণঃ
ডিমের সাদা অংশ ১টি
লেবুর রস ১ চা চামচ
মধু ১ চা চামচ

ব্রণের উপদ্রব কমাতে ব্যবহার করুন চন্দনের ৪টি প্যাক

পড়ুন  উচ্চরক্তচাপ কি ? What is Hypertension?

প্রণালীঃ

ডিমের সাদা অংশ, লেবুর রস আর মধু একসাথে ভাল করে ফেটে নিতে হবে।
বেশ সুন্দর ফেনা ফেনা হয়ে যাবে।এবার এই প্যাকটি মুখে লাগিয়ে ২০ মিনিট রাখতে হবে। এরপর হালকা উষ্ণ গরম পানি দিয়ে খুব হালকা করে ম্যাসাজ করে প্যাকটি তুলতে হবে। খুব জোরে ঘষাঘষি করে প্যাকটি তুলতে যাবেন না। হিতে বিপরীত হবে। সার্কুলার মুভমেন্টে আস্তে আস্তে ২- ৩ মিনিট ম্যাসাজ করে নিবেন। এবার নরমাল পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলবেন। এই মাস্কটি ১৫ দিন অন্তর মুখে লাগাবেন।

 

ডিমের সাদা অংশ আমাদের মুখের চামড়াকে টাইট করে এবং সহজে ভাজ পড়তে দেয় না। মধু আর্দ্রতা যোগায় আর লেবুর রস ব্রণের জীবাণু ধ্বংস করে। তবে এই জাতীয় অ্যান্টি এজিং ফেস মাস্ক খুব বেশী লাগানো ঠিক নয়। বিশেষত যাদের বয়স কম। তাই দু সপ্তাহ অন্তর অন্তর লাগালেই ভাল।

যে কোন স্বাস্থ্য বিষয়ক তথ্যের জানান দিতে আপনার ডক্টর রয়েছে আপনাদের পাশে।জীবনকে সুস্থ্য, সুন্দর ও সুখময় করার জন্য নিয়মিত ভিজিট করুন আপনার ডক্টর health সাইটে।মনে না থাকলে আপনি সাইট আপনার ব্রাউজারে সেভ করে রাখুন।ধন্যবাদ

পড়ুন  এই শীতে গরম গরম ভাপা পিঠা

ফেসবুক কমেন্ট

comments

About সাদিয়া প্রভা

সাদিয়া প্রভা , ইন্ডিয়ার Apex Group of Institutions এর BBA এর ছাত্রী ছিলাম। বর্তমানে বাংলাদেশে স্বাস্থ্য বিয়সক তথ্য নিয়ে লেখালেখি করি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.