...

যে কাজটি করলে আর কখনোই আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকবে না

গ্যাস্ট্রিক (acidity), যা সংক্রামক ডায়রিয়া নামেও পরিচিত, এটি “গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ট্র্যাক্টের” প্রদাহ যা পাকস্থলী এবং ক্ষুদ্রান্ত্রের সাথে জড়িত। গ্যাস্ট্রিকের (acidity) লক্ষণগুলির মধ্যে ডায়রিয়া, বমি ও পেটে ব্যথা থাকতে পারে। এমনকি জ্বর, শক্তির অভাব এবং পানিশূন্যতা ঘটতে পারে। এটি সাধারণত দুই সপ্তাহের কম সময় থাকে। এটি “পাকস্থলীর ফ্লু” নামে অভিহিত হলেও এটি ইনফ্লুয়েঞ্জার সাথে সম্পর্কিত নয়।

গ্যাস্ট্রিক ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, পরজীবী এবং ছত্রাকের দ্বারা সংক্রমণের কারণ হতে পারে। তবে সাধারণত ভাইরাসের মাধ্যমেই গ্যাস্ট্রিকের (acidity) সংক্রমণ হয় । শিশুদের মধ্যে রোটা ভাইরাসটি গুরুতর সব রোগের কারণ। প্রাপ্তবয়স্কদের রোগের কারণ হিসেবে নোরোভিরাস এবং ক্যাম্পাইলোব্যাক্টারকেই দায়ী করা হয়। অস্বাস্থ্যকর খাবার (food) খাওয়া, দূষিত পানি পান করা বা সংক্রমিত ব্যক্তির সাথে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগের মাধ্যমে ভাইরাস শরীরে প্রবেশ করতে পারে। সাধারণত রোগ নির্ণয় করার জন্য কোন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজন হয় না।

https://youtu.be/vkz8t_JGofg

গ্যাস্ট্রিকের (acidity) প্রতিরোধের মধ্যে সাবান দিয়ে হাত ধৌত করা, নিরাপদ পানি পান করা, মানুষের বর্জ্যের সঠিক নিষ্পত্তি এবং শিশুদের বুকের দুধ খাওয়ানো অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। শিশুদের ক্ষেত্রে রোটো ভাইরাসের ভ্যাক্সিন ব্যবহারের সুপারিশ করা হয়। জল, লবণ, এবং চিনির সংমিশ্রণ খাওয়ানোর মাধ্যমে পানিশূন্যতার অভাব দূর করানো হয়। যেসব শিশু বুকের দুধ খাওয়া ছাড়েনি, তাদেরকে বুকের দুধ খাওয়ানোর পরামর্শ দেওয়া হয়। আরো গুরুতর ক্ষেত্রে, অন্ত্রে ফ্লুইডের প্রয়োজন হতে পারে। ফ্লুইডস একটি ন্যাশোগ্যাস্ট্রিক (acidity) নল দ্বারাও দেওয়া যেতে পারে। সাধারণত অ্যান্টিবায়োটিকের প্রয়োজন হয় না।

পড়ুন  পেটের সমস্যা আর পানিশূন্যতা থেকে মুক্তি পেতে পান করুন এই ৬টি পানীয়

যে কাজটি করলে আর কখনোই আপনার গ্যাস্ট্রিকের (acidity) সমস্যা থাকবে না

যে কাজটি করলে আর কখনোই আপনার গ্যাস্ট্রিকের (acidity) সমস্যা থাকবে না!. আমাদের দেশে গ্যাস্টিকের সমস্যা নেই এমন মানুষ হয়তো খুঁজে পাওয়াই যাবে না। এই সমস্যাটি মূলত ভাজাপোড়া খাবার (food) খেলেই বেশি হয়ে থাকে। অনেকেরই এ সব খাবার (food) খাওয়ার পরে পেট ব্যথা বা বুকে ব্যথা কিংবা বদ হজম হয়।. অথচ এই সমস্যা দূর করার জন্য ওষুধ না খেয়ে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে নিচের যেকোন একটি নিয়ম মানলেই চলবে।

১। আধা ইঞ্চি পরিমাণ কাঁচা আদা নিন। তারপর অল্প একটু লবন মাখিয়ে খেয়ে ফেলুন। আদা খাওয়ার কিছুক্ষণ পর এক কাপ কুসুম গরম পানি খান। গভীর রাতে আর গ্যস্ট্রিকের সমস্যা হবে না।

২। এক গ্লাস পানি একটি হাড়িতে নিয়ে চুলায় বসান। এর আগে এক ইঞ্চি পরিমাণ কাঁচা হলুদ পানিতে দিয়ে দিন। পানি অন্তত পাঁচ মিনিট ফুটতে দিন। তারপর নামিয়ে আনুন। পানি ঠাণ্ডা হলে হলুদসহ খেয়ে ফেলুন। গ্যাস্ট্রিক (acidity)দৌঁড়ে পালাবে।

পড়ুন  যন্ত্রণাদায়ক অ্যাসিডিটি দূর করার উপায় জেনে নিন

ফেসবুক কমেন্ট

comments

About সাদিয়া প্রভা

সাদিয়া প্রভা , ইন্ডিয়ার Apex Group of Institutions এর BBA এর ছাত্রী ছিলাম। বর্তমানে বাংলাদেশে স্বাস্থ্য বিয়সক তথ্য নিয়ে লেখালেখি করি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.