...

আপু পুরপূর্ণ বয়স পার হয়ে গেছে কিন্তু স্তন গঠন এখনো হয়নি করণীয় কি?

আপু আমার সালাম নিবেন। আমি একটি সমস্যায় ভোগছি। please help করুন।

আমার বয়স ১৯ বছর। ১৪ বছর বয়সে আমার ঋতুস্রাব হয় এবং তার ৪/৫ মাস আগে আমি আমার স্তন বৃদ্ধি পাওয়ার কিছু লক্ষণ দেখতে পাই তবে খুব ধীরে ধীরে আমার স্তন একটু করে বৃদ্ধি পায়। কিন্তু ঋতুস্রাব হওয়ার কয়েকমাস পর বৃদ্ধি পাওয়া বন্ধ হয়ে যায়। এমকি স্বাভাবিক শরীর গঠন ই আর হচ্ছেনা। আমার বুক দেখলে একটি ছেলের বুকের মতো লাগে। আমি খুব চিকন তাই ভেবেছিলাম শরীরের গঠন ঠিক হতে বেশি সময় লাগবে কিন্তু দেখতে দেখতে কৈশোর পার করে ফেলছি তবুও আমার স্তন স্বাভাবিক আকার তো হচ্ছেইনা বরং ১ম এ যেমন ছিল তেমনি আছে। স্তন নেই বললেই চলে তাই আমার ব্রা/গেঞ্জি কিছুই ব্যবহার করতে হয়না। বয়স হওয়া স্বত্তেও বুক এর গঠন ঠিক না থাকায় আমি এবং আমার মা খুবই চিন্তিত। এ বিষয়ে একটু সাহায্য চাই আপনার কাছে। আমি এখন কি করতে পারি উপায় বলে দিন।

স্তন

কিশোরীর স্তন অতিরিক্ত বড় হয় কেন?

গোপনীয়তা অবলম্বন করে একটু সাহায্য করুন please….।আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদের ফেসুবক পেজে ম্যাসেজ করতে পারেন।প্রশ্ন করুন এখানে

আপনার ডক্টরের উত্তরঃ

বয়ঃসন্ধি (Puberty) ঃ

– পুরুষের বেলায় ১২ -১৫বছরে ও নারীদের বেলায় ১১ -১৪ বছরের মধ্যে দেহের পিট্যুইটারি গ্রন্হি থেকে দুধরনের গোনাডোট্রফিক হরমোন নিঃসৃত হয় এবং এই হরমোন গুলোর কারনেই মূলত ছেলেমেয়ে উভয়েরই জননাঙ্গ পূর্ণতা পায় এবং সেকেন্ডারী যৌন বৈশিষ্টের উদ্ভব ঘটে । এটাকেই মূলত বয়ঃসন্ধিকাল বা Puberty বলে ।

কিভাবে শুরু হয় বয়ঃসন্ধি (Puberty ) ?-
মুলত বয়ঃসন্ধির শুরু হয় GnRH (জিএনআরএইচ)-এর উচ্চ স্পন্দনের মাধ্যমে এবং তখন যৌন হরমোনের ক্ষরণ বাড়তে থাকে । ( মস্তিষ্কের হাইপোথ্যালামাস অংশে জিএনআরএইচ হরমোন ক্ষরণ হয় ) পুরুষের বেলায় বয়ঃসন্ধিতে ৫৫ কে.জি. এবং মেয়েদের বেলায় ৪৭ কে.জি. শরীরের ওজনে শুরু হয় । শরীরের ওজনের এই পার্থক্যের কারণ জিএনআরএইচ বৃদ্ধি, যা লেপ্টিনের (এক প্রকার প্রোটিন হরমোন) বৃদ্ধি পায় । অবশ্য বংশগত কারণে ইহা পরিবর্তনশীল ।

 

মেয়েদের বেলায় ঃ-
মস্তিষ্ক থেকে গোনাডে (ডিম্বাশয় ও শুক্রাশয়) হরমোন সংকেত যাবার মাধ্যমে এটির সূচনা ঘটে। ফলশ্রুতিতে গোনাড বিভিন্ন ধরনের হরমোন উৎপাদন শুরু করে যার ফলে মস্তিষ্ক, অস্থি, পেশি, ত্বক, স্তন, এবং জনন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গসমূহের বৃদ্ধি শুরু হয় এবং যৌন অনুভূতি বা আকর্ষণ ইত্যাদি এস্ট্রাডিওল ও ইস্ট্রোজেন হরমোন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে বা ইহা স্তন ও জরায়ুর ও অন্যান্য অঙ্গকে অনুভূতিশীল বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। তাই মহিলাদের বেলায় ইহাই প্রধান হরমোন যা বয়ঃসন্ধিকালীন বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে এবং এপিফিসিয়াল পরিপক্কতা ঘটায় এবং সম্পূর্ণ করে।

পড়ুন  আমার প্রেমিক আমার ছোটভাইয়ের চেয়েও ছোট, কিন্তু আমি ওকে ছেড়ে থাকতে পারব না...

 

শারীরিক ভাবে মেয়েদের বেলায় যে পরিবরতন হয় ঃ-

মেয়েদের বেলায় এ পরিবর্তন বছরখানেক আগেই তাদেরও উচ্চতা বেড়ে যায় সেই সাথে যা পরিলক্ষিত হয় ঃ-
স্তনবৃদ্ধি–মেয়েদের ক্ষেত্রে বয়ঃসন্ধির প্রথম লক্ষণ হিসেবে এক বা উভয় স্তনের অ্যারিওলার (areola) নিচে সাধারণত একটা শক্ত ও কোমল পিণ্ড দেখা যায়। এ ব্যাপারটা গড়ে ১০.৫ বছর বয়সে ঘটে।-এটাকে বলা হয় থেলারশে। এটা হচ্ছে স্তনবৃদ্ধির দ্বিতীয় পর্ব যা বয়ঃসন্ধির ট্যানার পর্ব নামেও পরিচিত (বয়ঃসন্ধি পূর্ববর্তী, স্তন সমান থাকাকালীন সময়টা হচ্ছে প্রথম পর্ব)। এরপর ৬-১২ মাসের মধ্যে স্তন উভয় পাশেই ফুলে ও নরম হয়ে ওঠে। তখন অ্যারিওলার প্রান্ত ছাড়িয়ে স্তনের বর্ধিত অংশ দেখা ও অনুভব করা যায়। এটা হচ্ছে স্তনবৃদ্ধির তৃতীয় পর্ব। পরবর্তী ১২ মাসে (চতুর্থ পর্বে) স্তন পরিণত আকার ও আকৃতি পেতে শুরু করে। তখন অ্যারিওলা ও প্যাপিলা একত্রে মধ্যম আকৃতি বিশিষ্ট একটি উঁচু অংশের (mound) সৃষ্টি করে। (পঞ্চম পর্বে) বেশিরভাগ তরুণীর ক্ষেত্রে এই এই উঁচু অংশটি পরিণত স্তনের গোড়ার দিকের প্রান্তরেখা বা দেহরেখার সাথে মিলিয়ে যায়। অবশ্য এক্ষেত্রে এটা বলা আবশ্যক যে, পরিণত স্তনের আকার ও আকৃতির মধ্যে অনেক পার্থক্য বিদ্যমান তাই চতুর্থ ও পঞ্চম পর্ব সবসময় পৃথকভাবে নির্ণয় করা নাও যেতে পারে।
শ্রোণীদেশের কেশ (পিউবিক হেয়ার)—-শ্রোণীদেশীয় কেশ বয়ঃসন্ধিতে উপনীত হওয়ার দ্বিতীয় সুস্পষ্ট লক্ষণ, যা থেলারশে শুরু হওয়ার কয়েক মাসের মধ্যেই দেখা যায়। এটাকে পিউবার্কি (pubarche) বলা হয় এবং প্রথমে সাধারণত যোনীর লেবিয়ার আশেপাশেই এই কেশের অস্তিত্ব ফুটে ওঠে।প্রথম উদ্ভিন্ন কয়েকটি কেশ দ্বিতীয় ট্যানার পর্ব হিসেবে অভিহিত করা হয়।৬ থেকে ১২ মাসের মধ্যেই এটি তৃতীয় পর্বে পৌঁছায়। তখন কেশরাজি পরিমাণে অনেক বৃদ্ধি পায় এবং শ্রোণীমণ্ডপের ওপরেও দেখা যায়। চতুর্থ পর্বে শ্রোণীদেশীয় কেশ খুব ঘনভাবে “ত্রিকোণ শ্রোণীমণ্ডপ‌” ছেয়ে ফেলে। পঞ্চম পর্বে কেশের সীমা নিচের দিকে উরুতে এবং কখনো কখনো ওপরের দিকে অ্যাবডোমিনাল হেয়ার হিসেবে তলপেটে নাভি পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে। প্রায় ১৫ শতাংশ মেয়ের স্তন বৃদ্ধির আগেই শ্রোণীদেশীয় কেশরাজির আবির্ভাব পরিলক্ষিত হয়।

যোনি, জরায়ু, এবং ডিম্বাশয়-—ইস্ট্রোজেন ক্ষরণ বৃদ্ধির ফলশ্রুতিতে যোনির মিউকোসাল পৃষ্ঠের পরিবর্তন হতে থাকে। বয়ঃসন্ধি পূর্ববর্তী উজ্জল লাল ভ্যাজাইনাল মিউকোসার তুলনায় এটি মোটা এবং এর রঙ অনুজ্জল গোলাপী হতে থাকে। ইস্ট্রোজেনের প্রভাবে সাধারণত সাদা রঙের তরল পদার্থও ক্ষরিত হয় (যা সাদাশ্রাব হিসেবে পরিচিত)। থেলারশে পরবর্তী দুই বছরে জরায়ু এবং ডিম্বাশয় আকারে বৃদ্ধি পায় এবং ডিম্বাশয়ের ফলিকলগুলো বড়ো আকৃতিপ্রাপ্ত হয়।ডিম্বাশয় সাধারণত ছোটো ফলিকুলার সিস্ট দ্বারা পরিপূর্ণ থাকে যা আলট্রাসাউন্ডের মাধ্যমে বোঝা যায়।

Loading...
পড়ুন  আমার স্বামী ওর অফিসের কলিগের সঙ্গে সম্পর্ক করে..

রজঃচক্র এবং উর্বরতা—প্রথম রজঃচক্রকে মেনারশে বলে এবং সাধারণত থেলারশে শুরু হওয়ার দুই বছর পরে এটা শুরু হয়। আমেরিকান মেয়েদের মধ্যে মেনারশে শুরু হওয়ার গড় বয়স ১১.৭৫ বছর।প্রথম দুই বছর মেনসেস (মাসিক রক্তস্রাব বা মাসিক) অনিয়মিত হয় অর্থাৎ প্রতি মাসে হয় না। উর্বরতার জন্য ডিম্বক্ষরণ (Ovaluation) জরুরি, কিন্তু প্রথম দিকের মাসিকগুলোতে ডিম্বক্ষরণ ঘটতেও পারে আবার নাও ঘটতে পারে।প্রথম রজঃচক্র হওয়ার পরবর্তী প্রথম বছরে (প্রায় ১৩ বছর বয়সে) ৮০% মেয়ের রজঃচক্রে একবার ডিম্বক্ষরণ ঘটে, ৫০% মেয়ের তৃতীয় বছরে (প্রায় ১৫ বছর বয়সে) এবং ১০% মেয়ের ষষ্ঠ বছরে (প্রায় ১৮ বছর বয়সে) একবার ডিম্বক্ষরণ ঘটে। মেয়েদের মাসিক বা ঋতুচক্র কেন হয়? জেনে নিন

দেহের আকার, মেদ—মাসিকের সময়, ইস্ট্রোজেন হরমোনের সীমা বৃদ্ধির ফলশ্রুতিতে পেলভিসের অর্ধনিম্নাংশ বা হিপ প্রশস্ত হতে শুরু করে। এর ফলে জন্ম নালি (birth canal) আরো বড়ো হয়। মেদ কলার বৃদ্ধি ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের শরীরের বেশি অংশ জুড়ে ঘটে। সাধারণত মেয়েদের শরীরের যেসকল স্থানে মেদ কলার উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায় তার মধ্যে আছে: দুই স্তন, হিপ, নিতম্ব, উরু, উপরের বাহু, এবং পিউবিস। দশ বছর বয়সে, একটি মেয়ের শরীরে একই বয়সের একটি ছেলের তুলনায় গড় চর্বির পরিমাণ থাকে মাত্র ৫% বেশি, কিন্তু বয়ঃসন্ধির শেষে এসে এই পার্থক্য হয় ৫০%-এর কাছাকাছি।

মেয়েদের স্তন সুন্দর করার নিয়ম

নিউরোহরমোনাল প্রক্রিয়া
হাইপোথ্যালামাস, পিটুইটারি, গোনাড, ও অ্যাড্রিনাল গ্রন্থি নিয়ে অন্তক্ষরা প্রজননতন্ত্র গঠিত ।
পিটুইটারি গ্রন্থির বাহিরের অংশ কাজ করা শুরু করে, এবং এলএইচ ও এফএসএইচ হরমোন ক্ষরণ হওয়া শুরু হয়, ও রক্তের মাধ্যমে তা প্রবাহিত হয়। শরীরে এস্ট্রাডিওল ও টেস্টোস্টেরনের বৃদ্ধি ঘটায় মেয়ে ও ছেলের মাঝে বয়ঃসন্ধিকালীন বৈশিষ্টগুলো প্রকাশ পেতে থাকে।
শরীরে শুরু হওয়া নিউরোহরমোনাল প্রক্রিয়ার এই পরিবর্তন দেখতে ১-২ বছর সময় লাগতে পারে।

মানসিক ভাবে ঃ-
(প্রায় ১৫ শতাংশ মেয়ের স্তন বৃদ্ধির আগেই শ্রোণীদেশীয় কেশরাজির আবির্ভাব পরিলক্ষিত হয়) – নারী-সুলভ কমনীয়তা ফুটে ওঠে, মানসিক পরিবর্তন দেখা দেয়, কণ্ঠস্বর খুবই মিষ্টি হয়ে ওঠে, ছেলেদের সাথে যৌন মিলনের বাসনা খুব তীব্র হয়ে ওঠে, বা মেনারেশ শুরু হয় ( প্রথম মাসিক )

মেয়েদের প্রথম মাসিক স্রাব ঃ-
প্রথম ঋতুস্রাবকে মেনারশে বলে এবং সাধারণত থেলারশে শুরু হওয়ার দুই বছর পরে এটা শুরু হয় । প্রথম দুই বছর মেনসেস (মাসিক রক্তস্রাব বা মাসিক) অনিয়মিত হয় অর্থাৎ প্রতি মাসে হয় না। উর্বরতার জন্য ডিম্বক্ষরণ (Ovaluation) জরুরি, কিন্তু প্রথম দিকের মাসিকগুলোতে ডিম্বক্ষরণ ঘটতেও পারে আবার নাও ঘটতে পারে। প্রথম ঋতুস্রাব হওয়ার পরবর্তী প্রথম বছরে (প্রায় ১৩ বছর বয়সে) ৮০% মেয়ের ঋতুস্রাবে একবার ডিম্বক্ষরণ ঘটে, ৫০% মেয়ের তৃতীয় বছরে (প্রায় ১৫ বছর বয়সে) এবং ১০% মেয়ের ষষ্ঠ বছরে (প্রায় ১৮ বছর বয়সে) একবার ডিম্বক্ষরণ ঘটে।

পড়ুন  যেসব পুরুষ যৌনতায় অজ্ঞ সেই সব পুরুষদের জন্য এই ৫টি সুপার টিপস

 

দেহের আকার ও মেদ পুরুষের চাইতে মহিলাদের কেন বেশী হয় ঃ
মাসিকের সময়, ইস্ট্রোজেন হরমোনের সীমা বৃদ্ধির ফলশ্রুতিতে পেলভিসের অর্ধনিম্নাংশ বা হিপ প্রশস্ত হতে শুরু করে। এর ফলে জন্ম নালি (Birth Canal) আরো বড়ো হয়। মেদ কলার বৃদ্ধি ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের শরীরের বেশি অংশ জুড়ে ঘটে। সাধারণত মেয়েদের শরীরের যেসকল স্থানে মেদ কলার উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায় তার মধ্যে আছে: দুই স্তন, হিপ, নিতম্ব, উরু, উপরের বাহু, এবং পিউবিস। দশ বছর বয়সে, একটি মেয়ের শরীরে একই বয়সের একটি ছেলের তুলনায় গড় চর্বির পরিমাণ থাকে মাত্র ৫% বেশি, কিন্তু বয়ঃসন্ধির শেষে এসে এই পার্থক্য হয় ৫০%-এর কাছাকাছি। এ ছাড়া ইস্ট্রোজেন ক্ষরণ বৃদ্ধির ফলশ্রুতিতে যৌন অনুভূতি অঙ্গ সমূহ অন্যান্য অঙ্গের চাইতে বেশী বেশী অনুভূতিশীল হয়ে থাকে । ( রিসার্চ অনুসারে তাই দেখানো হয়েছে )

বয়ঃসন্ধি (Puberty ) পরিমিত বয়সে না হওয়ার কারন ঃ–
ছেলেমেয়েদের যৌবনপ্রাপ্তি একেবারেই না হওয়া বা বিলম্বে হওয়ার অনেক কারণ রয়েছে। ঠিক সময় যৌবনপ্রাপ্তি না হলে তাকে রোগ মনে করতে হবে। মেয়েদের ক্ষেত্রে পিটুইটারি, ডিম্বাশয় বা ক্রোমোসোম গঠিত রোগ বিলম্বিত যৌবনপ্রাপ্তির অন্যতম কারণ এবং ছেলেদের বেলায় যে কোন কারণে টেস্টিসের বেশী বৃদ্ধি বা পিটিইটারি গ্ল্যান্ড থেকে ফলিক্যাল স্টিমুলেটিং বেশী প্রভাব বিস্তার করলে । এছাড়াও বিরূপ-সামাজিক পরিবেশ ও বংশগত কারণেও যৌবনকালীন পরিবর্তন বিলম্বিত হতে পারে।
সে সময় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের তত্বাবধানে এই রোগ সঠিকভাকে নির্ণয় করা সম্ভব। তিনি প্রয়োজনে রক্তের হরমোন পরীক্ষা ইত্যাদি করে এর প্রকৃত কারন খুজে বাহির করতে পারলে চিকিৎসা সেই মোতাবেক করাতে পারলে খুভ তাড়া তাড়ি বয়ঃসন্ধি (Puberty ) হওয়ার কথা তবে যদি শারীরিক কোন ত্রুটির কারণে না হয় । বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ১০% বেলায় পুরুষের এবং মেয়েদের বেলায় ৩% দেরিতেই বয়ঃসন্ধি (Puberty ) দেখা যায় যার ৯৬% প্রকৃতিগত কারনেই হয়ে থাকে –

আশাকরি উপরের আলোচনা ভালোকরে পড়েছেন এবং স্তন সুগঠিত না হওয়ার কারণ যে হরমোন সেইটা বুঝতে পেরেছেন্ তাপরও স্তন বড় করার উপায় আছে? থাকলে কি? এই পোষ্টটি পড়ুন

ফেসবুক কমেন্ট

comments

About সাদিয়া প্রভা

সাদিয়া প্রভা , ইন্ডিয়ার Apex Group of Institutions এর BBA এর ছাত্রী ছিলাম। বর্তমানে বাংলাদেশে স্বাস্থ্য বিয়সক তথ্য নিয়ে লেখালেখি করি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.