...

কোমর ব্যাথা হলে কি করনীয় চলুন জেনে নিই ?

কোমর

কোমর ব্যাথা হলে কি করনীয় চলুন জেনে নিই ?

কাজের ভারে কোমর ব্যথা একটু-আধটু সবারই হয়। কারও কারও এই ব্যথা অসহনীয় পর্যায়ে চলে যায়। বয়স্কদের একটু বেশি হয়। সাধারণত দুটি কারণে কোমর ব্যথা হয়। ১. আঘাতজনিত কারণে ২. বয়সজনিত কারণে।
এই রোগটি নির্ণয়ের জন্য আমরা প্রথমত এক্স-রে করানোর পরামর্শ দিয়ে থাকি। দ্বিতীয়ত, সঠিক রোগ নির্ণয়ের জন্য এমআরআই করানোর পরামর্শ দেওয়া হয়। এই রোগটির চিকিৎসাপদ্ধতি দুটি। ১. কনজারভেটিভ বা রক্ষণশীল চিকিৎসাব্যবস্থা। ২. অপারেটিভ বা অপারেশন চিকিৎসাপদ্ধতি। এ রোগটি সম্পূর্ণ নিরাময়যোগ্য। তবে সঠিক চিকিৎসকের কাছে পরামর্শ নেওয়া এবং চিকিৎসা নেওয়া বাঞ্ছনীয়।
আমাদের দেশে বা সমাজে বহুবিধ চিকিৎসক বিরাজমান। হাতুড়ে কবিরাজ থেকে শুরু করে বিভিন্ন অপপ্রচার মানুষকে বিভ্রান্ত করে অনেক সময়। এ বিষয়ে সবার সজাগ ও সচেতন থাকা উচিত।

কোমর ব্যথায় পরামর্শ:

১. ব্যথা না কমা পর্যন্ত শুয়ে থাকবেন।
২. মেরুদণ্ড বাঁকা করে কোনো কাজ করবেন না।
৩. ব্যথা কমে যাওয়ার পর যেকোনো এক কাত হয়ে শুয়ে থেকে উঠবেন।
৪. পিঁড়ি, মোড়া ইত্যাদিতে বসা নিষেধ।
৫. চেয়ার-টেবিলে বসে ভাত খেতে হবে।
৬. টিউবওয়েল চেপে পানি ওঠাবেন না।
৭. ফোমের বিছানায় (নরম বিছানায়) শোয়া নিষেধ।
৮. দাঁড়িয়ে রান্না ও কাজ করবেন।
৯. অনেকক্ষণ একই আসনে বসে থাকবে না। মাঝেমধ্যে দাঁড়িয়ে ঘোরাফেরা করবেন।
১০. চেয়ারে বসার সময় এক ঊরুর ওপর আরেক ঊরু দিয়ে আড়াআড়ি করে বসবেন।
১১. বসার সময় হাঁটার লেবেল মাজা/ কোমরের ওপর থাকবে।
১২. উপুড় হয়ে শোবেন না।
১৩. কোনো জিনিস তোলার সময় হাঁটু ভেঙে কোমর না বাঁকিয়ে সোজা হয়ে বসে তুলবেন।
১৪. ঝরনায় অথবা সোজা হয়ে বসে গোসল করবেন।
১৫. ব্যথা থাকা অবস্থায় কোনো প্রকার ব্যায়াম করবেন না।
১৬. শরীরের ওজন কমাতে হবে।
১৭. সিঁড়িতে ওঠার সময় ধীরে ধীরে উঠবেন, যাতে মেরুদণ্ড বাঁকা না হয়।
১৮. মালিশ নিষেধ।
১৯. টয়লেটে কমোড ব্যবহার করবেন।
২০. যাত্রার সময় সামনে আসনে বসবেন।
২১. কোনো ভারী জিনিস ওঠাবেন না।
২২. ডান বা বাম পাশ দিয়ে ফিরে বিছানা থেকে উঠবেন।

পড়ুন  মাথা ব্যথা দূর করার কিছু সহজ উপায় জেনে নিন

 

কোমর ব্যথায় কী করি?

কাজের ভারে কোমর ব্যথা একটু-আধটু সবারই হয়। কারও কারও এই ব্যথা অসহনীয় পর্যায়ে চলে যায়। বয়স্কদের একটু বেশি হয়। সাধারণত দুটি কারণে কোমর ব্যথা হয়। ১. আঘাতজনিত কারণে ২. বয়সজনিত কারণে।

 

এই রোগটি নির্ণয়ের জন্য আমরা প্রথমত এক্স-রে করানোর পরামর্শ দিয়ে থাকি। দ্বিতীয়ত, সঠিক রোগ নির্ণয়ের জন্য এমআরআই করানোর পরামর্শ দেওয়া হয়। এই রোগটির চিকিৎসাপদ্ধতি দুটি। ১. কনজারভেটিভ বা রক্ষণশীল চিকিৎসাব্যবস্থা। ২. অপারেটিভ বা অপারেশন চিকিৎসাপদ্ধতি। এ রোগটি সম্পূর্ণ নিরাময়যোগ্য। তবে সঠিক চিকিৎসকের কাছে পরামর্শ নেওয়া এবং চিকিৎসা নেওয়া বাঞ্ছনীয়।
আমাদের দেশে বা সমাজে বহুবিধ চিকিৎসক বিরাজমান। হাতুড়ে কবিরাজ থেকে শুরু করে বিভিন্ন অপপ্রচার মানুষকে বিভ্রান্ত করে অনেক সময়। এ বিষয়ে সবার সজাগ ও সচেতন থাকা উচিত।

 

কোমর ব্যথায় পরামর্শ:

 

১. ব্যথা না কমা পর্যন্ত শুয়ে থাকবেন।

২. মেরুদণ্ড বাঁকা করে কোনো কাজ করবেন না।
৩. ব্যথা কমে যাওয়ার পর যেকোনো এক কাত হয়ে শুয়ে থেকে উঠবেন।
৪. পিঁড়ি, মোড়া ইত্যাদিতে বসা নিষেধ।
৫. চেয়ার-টেবিলে বসে ভাত খেতে হবে।
৬. টিউবওয়েল চেপে পানি ওঠাবেন না।
৭. ফোমের বিছানায় (নরম বিছানায়) শোয়া নিষেধ।
৮. দাঁড়িয়ে রান্না ও কাজ করবেন।
৯. অনেকক্ষণ একই আসনে বসে থাকবে না। মাঝেমধ্যে দাঁড়িয়ে ঘোরাফেরা করবেন।
১০. চেয়ারে বসার সময় এক ঊরুর ওপর আরেক ঊরু দিয়ে আড়াআড়ি করে বসবেন।
১১. বসার সময় হাঁটার লেবেল মাজা/ কোমরের ওপর থাকবে।
১২. উপুড় হয়ে শোবেন না।
১৩. কোনো জিনিস তোলার সময় হাঁটু ভেঙে কোমর না বাঁকিয়ে সোজা হয়ে বসে তুলবেন।
১৪. ঝরনায় অথবা সোজা হয়ে বসে গোসল করবেন।
১৫. ব্যথা থাকা অবস্থায় কোনো প্রকার ব্যায়াম করবেন না।
১৬. শরীরের ওজন কমাতে হবে।
১৭. সিঁড়িতে ওঠার সময় ধীরে ধীরে উঠবেন, যাতে মেরুদণ্ড বাঁকা না হয়।
১৮. মালিশ নিষেধ।
১৯. টয়লেটে কমোড ব্যবহার করবেন।
২০. যাত্রার সময় সামনে আসনে বসবেন।
২১. কোনো ভারী জিনিস ওঠাবেন না।
২২. ডান বা বাম পাশ দিয়ে ফিরে বিছানা থেকে উঠবেন।

পড়ুন  হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) গরুর গোস্ত সম্পর্কে যা বলেছেন

ফেসবুক কমেন্ট

comments

About Deb Mondal

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.