...

নিজেকে ফিট রাখুন অ্যারোবিক Exercise এর মাধ্যমে

Exercise
নিজেকে ফিট রাখুন অ্যারোবিক Exercise এর মাধ্যমে

যে কোনো বিষয়য়েই অনুশীলন Exercise একটি পজেটিভ বিষয়। আর শরীর-মন ভালো রাখতে শরীরেও অনুশীলন Exercise প্রয়োজন। সুস্থ থাকতে খাবারের পাশাপাশি নিয়মিত অনুশীলনের বিকল্প কিছু নেই। অনেক সময়ই হয়তো বাইরে জিমে যাওয়া সম্ভব হয়ে ওঠে না। তাই বাড়িতে বসেই করার মতো কিছু অনুশীলন Exercise নিয়ে আজকের আলোচনা।

নিয়মিত ব্যায়াম ওষুধের মতোই উপকারী
অ্যারোবিক শব্দের অর্থ ‘উইথ অক্সিজেন’ অ্যারোবিক ওয়ার্ক-আউটের ফলে শরীরে, অক্সিজেনের পরিমাণ বাড়ে, হার্ট, ফুসফুস, ব্লাড ভেসেল অথাৎ সমগ্র কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেম ভালো রাখে। অ্যারোবিক Exercise মূলত শরীরের বড় মাংসগুলোকে টার্গেট করে। নিয়মিত Exercise করলে হার্টবিটে রক্ত পাম্প করতে পারে। ফলে শরীরের টিসুতে বেশি পরিমাণ অক্সিজেন পৌঁছে সহজেই। এতে ফিটনেস লেভেল বেড়ে যায়। আর তার জন্য হাঁপানি ছাড়াই অনেকক্ষণ Exercise করতে পারেন।
অ্যারোবিক Exercise করতে পারেন যারা:
অ্যারোবিক Exercise মোটামুটি সবাই করতে পারেন। তবে যাদের বয়স ৪০-এর ঊর্ধ্বে তারা Exercise এর আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। ডায়াবেটিস, হার্টের অসুখ, হাই ব্লাডপ্রেশার বা যে কোনো শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন কিংবা ওবেসিটিতে ভোগার কারণে দীর্ঘদিন ইন-অ্যাক্টিভ ছিলেন তারাও Exercise এর পূর্বে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে নিতে পারেন। অবশ্য দেখা গিয়েছে যে, ডায়াবেটিস, ওবেসিটি, আর্থ্রাইটিস, প্রিমেসস্টুয়াল সিন্ড্রোম বা হার্টের রোগে ভুগছেন তারা অ্যারোবিক Exercise অনেক উপকৃত হয়েছেন।
অ্যারোবিক Exercise এর ধরন:
ঘরের ভেতর এবং বাইরে দুইভাবেই এটি করা যায়। আপনার সুবিধা অনুযায়ী নিয়মিতভাবে এগুলো করতে পারেন।

Loading...
পড়ুন  শীতের খাবার ও ব্যায়াম সম্পর্কে জেনে নিন

মাত্র ৬ টি ব্যায়ামের মাধ্যমে স্তন সুগঠিত করুন
ইনডোর অ্যারোবিক:
এর মধ্যে আছে: সিড়ি বেয়ে ওঠা নামা করা, দড়ি লাফানো, ট্রেডমিল মেশিনে হাটা, ইনডোর সাইক্লিং ইত্যাদি।
আউটডোর অ্যারোবিক:
এর মধ্যে আছে: জগিং, হাটা, সাইক্লিং, সাতারকাটা, স্কোটং ইত্যাদি।
কয়েকটি সহজ অ্যারোবিক এক্সারসাইজ
প্রচুর ধরনের অ্যাক্টিভিটি এই ওয়ার্ক-আউটের মধ্যে পড়ে। তবে সবচেয়ে সাদামাটা কিংবা সহজ অ্যারোবিক হলো হাঁটা। এ ছাড়া সাইকেল চালানো, দৌড়ানো, স্কিপিং, রোলার স্কেটিং, বাস্কেটবল খেলাও এর অন্তর্ভুক্ত।
হাঁটা:
যারা সদ্য Exercise শুরু করেছেন বা যাদের মূল লক্ষ্য অতিরিক্ত ওজন কমানো, তাদের ক্ষেত্রে হাঁটার কোনো বিকল্প নেই। তবে এক্ষেত্রে ধৈর্র্য ধরতে হবে। আস্তে আস্তে হাঁটার সঙ্গে জগিংও আরম্ভ করতে হবে। জগিং হাঁটার চাইতে বেশি ইনটেন্স তাই তাড়াতাড়ি ক্যালরি বার্ন করতে সাহায্য করে।
সাইকেল চালানো:
(আউটডোর বা স্টেশনারি) যারা অ্যাক্টিভ থাকতে পছন্দ করেন বা খেলাধুলায় রুচি রাখেন, তাদের জন্য সাইকেল চালানো খুব ভালো Exercise.

ব্যায়ামের মাধ্যমে কিভাবে লিংগ মোটা করবেন?
জগিং বা দৌড়ানো:
যারা বাড়ির বাইরে Exercise করতে পছন্দ করেন তারা জগিং করতে পারেন নিশ্চিন্তে। জগিং করার জন্য ভোর বা সন্ধ্যাবেলা সবচাইতে ভালো সময়। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন যে, অ্যারোবিক এক্সারসাইজের মধ্যে জগিং সবচেয়ে ভালো Exercise. কেননা এতে অতিরিক্ত মেদ কমানোর সম্ভাবনা বেশি থাকে।

পড়ুন  দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়

যে কোন স্বাস্থ্য বিষয়ক তথ্যের জানান দিতে আপনার ডক্টর রয়েছে আপনাদের পাশে।জীবনকে সুস্থ্য, সুন্দর ও সুখময় করার জন্য নিয়মিত ভিজিট করুন আপনার ডক্টর health সাইটে।মনে না থাকলে আপনি সাইট আপনার ব্রাউজারে সেভ করে রাখুন।ধন্যবাদ

ফেসবুক কমেন্ট

comments

About সাদিয়া প্রভা

সাদিয়া প্রভা , ইন্ডিয়ার Apex Group of Institutions এর BBA এর ছাত্রী ছিলাম। বর্তমানে বাংলাদেশে স্বাস্থ্য বিয়সক তথ্য নিয়ে লেখালেখি করি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.