...

১০টি অব্যর্থ ঘরোয়া চিকিৎসা

গলায় মাছের কাঁটা আটকে গেলে ভয় পাবেন না যেন। অর্ধেকটা লেবু নিয়ে রস চুষে খেয়ে ফেলুন, কাঁটা নরম হয়ে নেমে যাবে। দই খুব ভালো “এন্টাসিড” হিসেবে কাজ করে। এসিডিটির সমস্যা শুরু হওয়া মাত্র কয়েক চামচ টক বা মিষ্টি দই খেয়ে নিন। উপশম হবে। অসুখ বিসুখ তো প্রত্যেকদিন লেগে আছে কারো না কারো। সেই সাথে লেগে আছে কেটে- ছিলে যাওয়া, পুড়ে যাওয়ার মতন নানান রকম দুর্ঘটনা। সব কিছুর ক্ষেত্রে কি আর ডাক্তারের কাছে যাওয়া যায়? অনেক অসুখ বিসুখ আছে, যাদের চিকিৎসা শতভাগ ঘরোয়া ভাবেই সম্ভব। এবং অবশ্যই প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে। আসুন, জেনে নেয়া যাক ঘরোয়া চিকিৎসার কয়েকটি সহজ কৌশল।ঘরোয়া চিকিৎসা

১০টি অব্যর্থ ঘরোয়া চিকিৎসা

১)-দাঁতের গোড়ায় ব্যথা? আক্রান্ত স্থানে সামান্য কাঁচা হলুদ বাটা লাগিয়ে দিন। মাড়ির ব্যথা নিরাময় হবে। হলুদ যে আয়ুর্বেদ গুণে ভরপুর একটি উপাদান, সে তো আর বলার অপেক্ষা রাখে না।

২)-দাঁতের মাড়িতে ক্ষত হলে বা দাঁত থেকে রক্ত পড়লে ব্যবহার করতে পারেন জামের বিচি। পাকা জামের বিচি গুড়ো করে দাঁত মাজুন নিয়মিত। উপকার পাবেন, রক্ত পড়া বন্ধ হবে।

পড়ুন  অর্শ রোগের কিছু টিপস

৩)-দই খুব ভাল “এন্টাসিড” হিসেবে কাজ করে। এসিডিটির সমস্যা শুরু হওয়া মাত্র কয়েক চামচ টক বা মিষ্টি দই খেয়ে নিন। উপশম হবে।

৪)-গলায় মাছের কাঁটা আটকে গেলে ভয় পাবেন না যেন। অর্ধেকটা লেবু নিয়ে রস চুষে খেয়ে ফেলুন, কাঁটা নরম হয়ে নেমে যাবে।

৫)-মচকে গিয়ে ব্যথা পেলে চালতা গাছের পাতা ও মূলের ছাল সমপরিমাণ একসঙ্গে বেটে নিন। তারপর হালকা গরম করে ব্যথার জায়গায় লাগান। উপকার পাবেন নিশ্চিত।

৬)-কাশি হলে দুই টুকরো দারুচিনি, একটি এলাচি, ২টি তেজপাতা, ২টি লবঙ্গ ও সামান্য চিনি পানিতে ফুটিয়ে ছেঁকে নিন। হালকা গরম অবস্থায় চুমুক দিয়ে দিয়ে পান করুন। কাশি ভালো না হয়ে কোনও উপায় নেই।

৭)-মাথা ব্যথা হলে কালোজিরা একটা পুটলির মধ্যে বেঁধে শুকতে থাকুন। শুনতে অদ্ভুত লাগছে? এটা কিন্তু আসলেই মাথা ব্যথা কমিয়ে দিবে।

৮)-চুলকানি জাতীয় চর্মরোগে নিমপাতা ও কাঁচা হলুদ একত্রে বেটে গোসলের আধা ঘন্টা পূর্বে লাগিয়ে রাখুন। শুকিয়ে গেলে ভালো করে গোসল করে ফেলুন। নিয়মিত করলে সেরে যাবে।

৯)-জিভে বা মুখে সাদা ঘা হলে পানির সঙ্গে কর্পূর গুলে দিনে ২ বার কুলি করুন। দ্রুত নিরাময় হবে।

পড়ুন  দ্রুত ওজন বাড়ানোর স্বাস্থ্যকর ৬টি উপায়

১০)-ঘুম ভাল হওয়ার জন্য ডালিমের রসের সঙ্গে ঘৃতকুমারীর শাঁস মিশিয়ে খেতে পারেন নিয়মিত, ঘুমাবার ঠিক পূর্বে।

ফেসবুক কমেন্ট

comments

About পূর্ণিমা তরফদার

আমি পূর্ণিমা তরফদার আপনার ডক্টরের নতুন রাইটার। আশাকরি আপনার ডক্টরের নিয়ামিত পাঠকরা আমাকে সাদরে গ্রহণ করবেন ও আমার পোষ্টগুলো পড়বেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.