...

কৃমিনাশক ওষুধ খাবার নিয়ম কী? জেনে নিন

প্রশ্ন: কৃমিনাশক ওষুধ খাবার নিয়ম কী?

কৃমি

পেটের কৃমি দূর করুন ঘরোয়া ৫ উপায়ে

উত্তরঃ  কৃমি শিশুর শরীরে বেশি ক্ষতি করে থাকে। শিশুর কৃমির লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে খাওয়ার অরুচি, আয়রনের ঘাটতি ও রক্তশূন্যতার জন্য দুর্বলতা, বৃদ্ধি ব্যাহত হওয়া এবং অপুষ্টিতে ভোগা, পেট ফাঁপা, ডায়রিয়া। কৃমির কারণে অ্যালার্জি, চুলকানি, শ্বাসকষ্ট, কফ-কাশি হতে পারে। কৃমির ওষুধ (কৃমিনাশক ওষুধ ) খাওয়ার কিছূ নিয়ম আছে। নিচে নিয়মগুলো জেনে নিন।

১. কৃমির ওষুধ পরিবারের সবাই একসাথে খেতে হয়। কেননা তা না হলে কৃমি একেবারে নির্মূল হয় না।

Loading...

২. ডাক্তারের পরামর্শে কৃমিনাশক ওষুধের এক ডোজ শেষ করার ৭ দিন বা ১৪ দিন পর আরেকটি ডোজ নিতে হয়।

৩. দুই বছরের পর থেকে সবার জন্য কৃমির ওষুধের ডোজ একই। তাই আপনি যে পরিমাণ ওষুধ খাবেন আপনার আড়াই বছরের শিশুও একই পরিমাণ ওষুধ খাবে।

৪. সুস্থ মানুষ বা শিশু চার থেকে পাঁচ মাস পরপর কৃমির ওষুধ খেলেও কোনো ক্ষতি হয় না।

৫. ডাক্তারের পরামর্শে শিশু সুতা কৃমি বাদে অন্য কৃমিতে আক্রান্ত হলে মেবেনডাজল ১০০ মিলিগ্রামের একটি বড়ি ১২ ঘণ্টা পরপর তিন দিন বা অ্যালবেনডাজল ৪০০ মিলিগ্রাম একটা বড়ি বা পিপেরাজিন চার গ্রাম একটি বড়ি খাওয়াতে হবে। সুতা কৃমি হলে মেবেনডাজল ১০০ মিলিগ্রাম বা অ্যালবেনডাজল ৪০ মিলিগ্রাম বা পিপেরাজিন চার গ্রাম একটি বড়ি খাওয়াতে হবে। এর দুই সপ্তাহ পর আরও একটি কৃমিনাশক ওষুধ খাওয়াতে হবে।

পড়ুন  ধাতু দূর্বলতা কি? পায়খানা ও প্রসাব করার সময় ধাতু আসলে কি করব?

সূত্রঃ প্রিয়.কম

ফেসবুক কমেন্ট

comments

About পূর্ণিমা তরফদার

আমি পূর্ণিমা তরফদার আপনার ডক্টরের নতুন রাইটার। আশাকরি আপনার ডক্টরের নিয়ামিত পাঠকরা আমাকে সাদরে গ্রহণ করবেন ও আমার পোষ্টগুলো পড়বেন।

One comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.