...

কোন মেয়ে ভার্জিন কিনা তা চেনার উপায়

যা না জানলেই নয় (একটা মেয়ে ভার্জিন কিনা সেটা কিভাবে বুঝবেন ??)

ভার্জিন মেয়ে দুই ভাবে চেনা যায়। ব্রেস্ট দেখে , ভ্যাজিনা দেখে।(ব্যাতিক্রম ছাড়া)এজন্য আপনাকে ব্রেস্ট এবং ভ্যাজিনা ভালভাবে আলোর মধ্যে লক্ষ্য করতে হবে। তাই লাইট জ্বালিয়ে সেক্স করতে হবে। অনেক মেয়ে লাইট জ্বালিয়ে সেক্স করতে দিবেনা। তাদেরকে কৌশলে রাজি করিয়ে নিন। একেবারে লাইট জ্বালিয়ে সেক্স করতে রাজি না হলে কিন্তু আপনার আর এই পোস্ট কোন কাজে আসবেনা। দেখা গেছে, ভার্জিন মেয়েরা লাইট জ্বালিয়ে হ্যাজবেন্ড এর সাথে প্রথম সেক্স করতে কোন আপত্তি করেনা।প্রথমে আপত্তি করলেও হ্যাজবেন্ডের অনুরোধে রাজি হয়ে যায়। তারাই বেশী আপত্তি করে যাদের ভার্জিনিটি প্রশ্নবিদ্ধ !!!

ভার্জিন

আসুন প্রথমে ভার্জিন মেয়েদের ব্রেস্টের কিছু বৈশিস্ট জেনে নেইঃ

১/শরীর সমান্তরালে রেখে বিছানায় শোয়া অবস্থায় ব্রেস্ট লক্ষ্য করুন। ভার্জিন হলে ব্রেস্ট ওভাল (ডিম্বাকৃতি) হবে। (মেদ যুক্ত মেয়েদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)

২/এবার ব্রেস্টের বোটা দুটো লক্ষ্য করুন। ভার্জিন হলে বোটা দুটো সামান্য চোখা এবং ছোট হবে।(মেদ যুক্ত মেয়েদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)

৩/দু হাতে ব্রেস্ট দুটো স্পর্শ করুন। আস্তে আস্তে চাপ দিন। ছেড়ে দিন। আবার চাপুন। ভার্জিন ব্রেস্টগুলো চাপ দিয়ে ছেড়ে দিলে দ্রুত পুর্বের অবস্থায় ফিরে আসবে। অর্থাৎ এলাস্টিসিটি অনেক বেশী হবে।বেশ কয়েকবার চেপেও আপনি এটা বুঝে নিতে পারেন।

কিভাবে বুঝবেন আপনার সঙ্গী ভার্জিন কি না ভার্জিন হবার লক্ষনসমূহ কি কি? জেনে নিন

ভ্যাজিনার বৈশিস্টঃ

পড়ুন  কি কারণে বাংলাদেশের মেয়েরা পুরুষের গোপনাঙ্গ চুষতে চায় না?

মেয়েটিকে বিছানায় শুইয়ে দিন।তার দুপায়ের মাঝখানে হাটু গেড়ে বসুন।প্রয়োজন হলে শুয়ে পড়ুন।এবার মেয়েটির হাটুর উপর হাত রেখে দুপা দুদিকে ফাক করুন।এখন মনযোগ দিয়ে ভ্যাজিনা লক্ষ্য করুনঃ

১/ভ্যাজিনায় দুই ধরনের লিপ(ঠোট) থাকে- লিবিয়া মেজরা, লিবিয়া মাইনরা। লিবিয়া মেজরা বাইরের দিকে আর লিবিয়া মাইনরা ভিতরের দিকে থাকে।এদের কাজ হল যোনি ছিদ্রকে ঢেকে রাখা।দুপা ফাক করার পর মেয়েটি যদি ভার্জিন হয় তবে লিবিয়া মেজরা একটার সাথে অন্যটা লেগে থেকে যোনী ছিদ্রকে ঢেকে রাখবে।এবং এটা টান টান ও মসৃন থাকবে।

২/মেয়েটি যদি ভার্জিন না হয় তবে লিবিয়া মেজরা পা ফাক করার সাথে সাথে দুদিকে সরে যাবে।এটা অনেকটা বড় হবে, দুদিকে নেতিয়ে থাকবে, কুচকানো এবং অমসৃন থাকবে।

৩/ অনেক সময় কোন কারনে লিবিয়া মেজরা পা ফাক করার পর দুদিকে সরে যেতে পারে। কিন্তু ভার্জিন মেয়ের ক্ষেত্রে অবশ্যই লিবিয়া মাইনোরা যোনি ছিদ্রকে ঢেকে রাখবে।

Loading...

৪/ ভার্জিন মেয়েদের ক্ষেত্রে লিবিয়া মেজরা কিন্তু আকারে ছোট থাকবে অথবা দেখতে টান টান এবং মসৃন থাকবে। ভার্জিন না হলে এটা বড় দেখা যাবে অথবা বাইরের দিকে ঝুলে থাকতে দেখা যাবে এবং অমসৃন ও ভাজ যুক্ত হবে।

৫/ এতক্ষন তো শুনলেন ভ্যাজিনাল লিপ দেখে ভার্জিনিটি বোঝার উপায়। এবার আসেন আরেকটু ভিতরে যাই। দুপা ফাক করে আপনার দুহাত দিয়ে ভ্যাজিনাল লিপ সরিয়ে দিন। যোনির চামড়া দুদিকে সরালে যোনি ছিদ্র দেখতে পাবেন। খেয়াল করে দেখার চেস্টা করুন পর্দা আছে কিনা। পর্দা থাকলে তো কোন কথাই নেই (চিত্রঃ গোলাকার-১ ও ২ )। পর্দা না থাকলেও সমস্যা নাই। মন খারাপ করবেন না। সেক্ষেত্রে ছিদ্রের গঠন খেয়াল করুন। ছিদ্রের মুখ যদি গোলাকার হয় তবে মেয়েটি ভার্জিন।(গোলাকার-১) আর ছিদ্রের মুখ যদি তারার মত জিক- জ্যাক হয় (চিত্রঃ জিক জ্যাক-১ ও ২) তবে সমস্যা আছে। তবে সামান্য জিক-জ্যাক চলে কারন দৌড় ঝাপের জন্য ওটুকু ফাটতে পারে (চিত্রঃ গোলাকার-২) কিন্তু যদি বেশী হয় তবে কিন্তু সমস্যা আছে।

পড়ুন  যোনি কি? মেয়েদের যোনিতে কি থাকে?

৬/ উপরের লক্ষন গুলো দেখে যদি মেয়েটিকে ভার্জিন বলে মনে না হয় তবে এবার একটা আঙ্গুল ভিতরে আস্তে আস্তে ঢুকান।নারীদের যৌনাঙ্গের ভিতর আঙ্গুল দেয়া কি ঠিক? জেনে নিন

**যদি খুব টাইট ফিল করেন তবে সে ভার্জিন হয়ে থাকতে পারে।ভার্জিন না হলেও সে হয়ত ১-৩ বার সেক্স করে থাকতে পারে।
**আর যদি লুজ লাগে কিন্তু ২ টা আঙ্গুল ঢুকাতে কস্ট হয় তবে মেয়েটি ৪- ৬ বার সেক্স করে থাকতে পারে।
**আর যদি একটু চেস্টাতেই ২ আঙ্গুল ঢুকে যায় তবে সে ১০++ বার সেক্স করে থাকতে পারে।

যা মনে রাখতে হবেঃ

ফিঙ্গারিং এর কারনে ভ্যাজিনাল লিপ কিছুটা লুজ হতে পারে।
– দৌড় ঝাপের কারনে পর্দার জিক-জ্যাক কিছুটা বাড়তে পারে।
– ২/১ বার সেক্স এ অনেক সময় মেয়েদের যোনি তেমন কোন পরিবর্তন হয়না।
– অনেকবার সেক্স করার পরেও ৬ মাস থেকে ২ বছরের বিরতিতে যোনি কিছুটা টাইট হয়।
– মোটা মেয়েদের ব্রেস্ট স্বভাবতই কিছুটা ঝুলানো থাকে। তাদের থাই মোটা হওয়ায় দু পায়ের চাপে লিবিয়া মেজরা কছুটা লুজ হতে পারে।
– ব্লাড বের না হওয়া মানেই মেয়েটি অসতি নয়।
– ছবিতে আপনাদের বোঝার জন্য ছিদ্র বড় করে দেয়া হয়েছে। বাস্তবে ছিদ্র খুব ছোট থাকে।
– গোলাকার-১ ছবিটি ১০০% ভার্জিন মেয়ের ভ্যাজিনার পর্দা।
– গোলাকার-২ ছবিটি দৌড় ঝাপের ফলে ক্ষতিগ্রস্থ পর্দা।
– জিক জ্যাক ১ এবং ২ ছবিটির ভ্যাজিনার পর্দা অনেক বেশী ক্ষতিগ্রস্থ। এদের বহুবার সেক্স করার পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকতে পারে।
– উপরের পরীক্ষা গুলো এমন ভাবে করবেন যেন মেয়েটি বুঝতে না পারে যে আপনি তাকে টেস্ট করছেন।একবারে টেস্ট না করে আদর করার ফাকে ফাকে টেস্ট করুন।
– মেয়েদের চোখ, হাটার ভঙ্গি, নিতম্ব, হাসি, কাপড়/ওড়না পড়ার স্টাইল ইত্যাদি দেখে মেয়েটির ভার্জিনিটি অনুমান করা বোকামি ছাড়া আর কিছুই নয় !!!

ফেসবুক কমেন্ট

comments

About সাদিয়া প্রভা

সাদিয়া প্রভা , ইন্ডিয়ার Apex Group of Institutions এর BBA এর ছাত্রী ছিলাম। বর্তমানে বাংলাদেশে স্বাস্থ্য বিয়সক তথ্য নিয়ে লেখালেখি করি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.