...

সতীচ্ছেদ ফাটানোর সুবিধা ও অসুবিধা জেনে নিন!

আমরা আধুনিক যুগের বাসিন্দা। সমাজ ও পৃথিবীর উন্নয়নের সাথে সাথে আমাদের মানসিক অবস্থারও যথেষ্ট উন্নতি হয়েছে। আমরা উন্নয়নশীল দেশের অধিবাসী হয়েও আধুনিক ও বিজ্ঞানসম্মত ধারণায় বিশ্বাসী হতে পেরেছি। যে কারণে আমাদের বাঙালীদের এখন রয়েছে প্রাশ্চাত্য জগতের সমস্ত সুবিধা। উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার তথা প্রয়োগ আমাদের কাছে এখন লবণ-মরিচ হয়ে গেছে। এটি একটি জাতীর মননশীলতা ও সৃষ্টিশীলতা বৃদ্ধির জন্য অবশ্যই কার্যকরী। তবে একটি বিষয় মনে রাখতে হবে যে প্রাচীন মানুষের সাথে আমাদের হয়তো বিস্তর অমিল রয়েছে, কিন্তু আমরা তাদের মতই হাগু-মুতু করি, তাদের মতই কামোত্তজনায় অধির হয়ে নারী সঙ্গম প্রার্থনা করি ও সঙ্গমে পরিতৃপ্ত হয়ে আহ্বলাদিত হই।
আপনার ডক্টর অনলাইন বাংলা স্বাস্থ্য টিপস পোর্টালের এই প্রবন্ধের মূল বিষয় আদীম ঐতিহ্য মন্ডে সুরভীত মনুষ্যের প্রেম সমাহার সম্পর্কিত আলোচনা নিয়ে। বেশী জটিল করব না, মূল কথায় চলে যাই।
ভারত বর্ষের বিখ্যাত গায়ক নচিকেতা তার একটি গানের এ্যালবমে বলেছেন যে, কোন পুরুষ নাকি বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবে না সে জীবনে কোন মেয়েকে ভালোবাসেনি। আমি এই কথা মানি, কারণ হল আপনার নাকের সামনে যখন ময়লা থাকবে তখন আপনি দুই হাতে আপনার দুই নাকের ফুটো বন্ধ করবেন যাতে কোনভাবেই মস্তিষ্কের ঘ্রাণ ইন্দ্রিয়তে এই অবাঞ্চিত গন্ধ প্রবেশ করতে না পারে। অন্যদিকে আপনার নাকের সামনে যদি বৈশাখ মাসের প্রচন্ড জ্বালা ধরানো রৌদ্রের প্রকোপে শুষ্ক কলিজার জন্য এক বোতল ঠান্ডা ম্যাঙ্গো জুস থাকে তাহলে আপনি সড়াৎ করে চুমুক দিয়ে সেই জুস গিলে নিবেন। এটিই জগতের নিয়ম। মানুষ সর্বদা সুখ চায় এবং দুঃখ ও অশান্তিকে এড়িয়ে চলতে চায়। আর এ সবই চায় সে বর্তমানে, ভবিষ্যত তার কাছে ভাসমান ভেলার মত স্বপ্ন মাত্র।
যার প্রমাণ আমরা সর্বত্র দেখতে পাই। আমাদের বর্তমানের অসভ্য হায়াহীন সমাজে নারীদের উদোম ও বেহায়াপনা চালচলন ও চলাফেরার কারণে পুরুষদের মনে পর্যায়ক্রমে কামনার দাউ দাউ করে জ্বলা আগুন বৃদ্ধি পেতেই থাকে। আপনি কেন নারীর সাথে ফাকিং করতে চাইবেন না শুনি?
সিনেমা জগতটাই তো অশালীন প্রেম-রোমান্সের দৃশ্যে ভরপুর। হলিউড-বলিউডের বিখ্যাত নায়ক-নায়িকা ও ভিলেনদের কাছ হতে মানুষ বিবাহপূর্ব যৌনতার দীক্ষা গ্রহণ করছে হাতে-কলমে ব্যবহারীকভাবে। বর্তমান কমিনতার কড়াল থাবায় আচ্ছাদিত এ সমাজে নারীরা হচ্ছে সমস্ত ঝামেলা সৃষ্টিকারীর প্রধান হাতিয়ার। তারা অশ্লীল বেশে নিজেদেরকে সঙ সাজিয়ে ঘর হতে শুধু বের করেই ক্ষান্ত হয়নি, মিডিয়ার পর্দার ভিতর ছোট ছোট ব্লাউজ-ব্রা আর প্যান্টি নাচিয়ে বাচ্চা বাচ্চা কোমলমতি নতুন প্রজন্মের শিশুদের মনে ভাবান্তর জাগিয়েছে। যেসব শিশুরা এককালে হুজুর-মাওলানা বা আলিম হত, তারাই আজকে রাজাকার বা জালিম তথা লুচ্চা কমিটির চেয়ারম্যান হচ্ছে। নারীর অশ্লীল কুরুচীপূর্ণ দেহ প্রদর্শনীর কারণে লোভে পড়ে পুরুষগণ সৌন্দর্য্যের জন্য ঘর ছেড়ে ব্রহ্মচারী হচ্ছে। আর যারা প্রেমের মজায় মজেছে তারা নারীদের সাথে বনে-বাঁদাড়ে, হোটেলে, নদীর উপর নৌকায় কিংবা গার্ডেন-পার্কে কুত্তার মত ওপেন সিক্রেট সেক্সে মিলিত হচ্ছে নারীর সতীচ্ছেদ ছিঁড়ছে হারাচ্ছে কুমারিত্ব ।
এর জন্য দায়ী অবশ্যই মেয়েগণ এ কথা স্পষ্ট করে বুঝিয়ে বলার দরকার নেই। কারণ পুরুষরা যদি নারীদেরকে বেপর্দা রূপে না দেখত তবে ইভটিজং বা ধর্ষণ দূরে থাক, নারীর সাথে ফ্রেন্ডশিপ করার চিন্তাও করত না। কিন্তু নারীরা বলিউড ভুস্*কীদের মত নিজেদের রঙ-চঙ মেখে গড়ের মাঠে প্রদর্শন করে, যে কারণে নারীকে দেখলে স্বাভাবিকভাবে পুরুষের মনে প্রেম কামনারূপী সতীচ্ছেদ  ফাটানোর চিন্তা ঘুরগুর করে। যাই হোক, প্রেম যেহেতু মানব জীবনে চিরন্তন বাস্তব সত্য ও অত্যাবশ্যাকীয় উপাদান (বলে রাখা ভালো বর্তমানে প্রেম হলো দেহভোগ সতীচ্ছেদ ছিন্ন করার লক্ষা), সুতরাং এটির সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা মানুষের কর্তব্য। প্রশ্ন হচ্ছে প্রেমের ক্ষেত্রে সঠিক ব্যবহার কি করে হতে পারে? সতীচ্ছেদ / পোঁদ ফাটানো? নাকি ফাটানো থেকে বিরত থাকা?

পড়ুন  যৌন জীবন মধুর হবে যৌন জীবন মধুর হবে যদি ঘরের কাজে সময় ব্যয় করেন

 

আসুন সতীচ্ছেদ  ফাটানোর বিষয়টির সুবিধা ও অসুবিধা আমরা প্রত্যক্ষ করিঃ
পোঁদ ফাটানোর সুবিধাঃ বর্তমানে যেসমস্ত তরুণ-তরুণী কিংবা বয়স্করা প্রেম করছে তাদের শতকরা ৯৯ ভাগই দৈহিক মিলন করে সতীচ্ছেদ বিলিন করে দিচ্ছে। এটিকে তারা বলছে সম্পর্ক গাঢ় করার বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়া। এই বিবাহপূর্ব প্রেমের মাধ্যমে শারীরিক সম্পর্ককেই বলা হয় পোঁদ ফাটানো ( সতীপর্দা ফাটনো)। পোঁদ ফাটানোর অনেক কারণ থাকতে পারে। প্রেমিক-প্রেমিকা পূর্ব থেকে প্রস্তুত নয়, কিন্তু স্থান-কাল-পাত্র ভেদে এমন এক অবস্থার সৃষ্টি হয়ে গেলো যাতে করে উভয় পক্ষই সরাসরি সেক্স করার সুযোগ পেয়ে সতীচ্ছেদ , সতীপর্দা, সতীত্ব হারানোর কাজ চুপেচাপে সেরে ফেলল। আবার এমনও হতে পারে উভয়পক্ষই কখনো সরাসরি যৌন জীবনের স্বাদ পায়নি, এ কারণে পারস্পারিক সমঝোতার মাধ্যমে উভয়ে নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট স্থানে যৌন মিলন করার জন্য প্রস্তুত হল যার পরিনাম হয় সতীচ্ছেদ  ছিন্ন এবং রক্তক্ষরণ।

সতিচ্ছেদ পর্দা

Loading...

সতীচ্ছেদ ফাটানোর সুবিধা ও অসুবিধা!

তবে কারণ যাই হোক, কোনভাবে একজন পুরুষ যদি তার প্রিয়তমার পোঁদ / সতীচ্ছেদ একবার ফাটাতে পারে, তবে ভাবতে হবে যে কলের ইঞ্জিন স্টার্ট নিয়ে নিয়েছে। এখন শুধু অজানা গন্তব্যের পথে এগিয়ে চলা। কারণ যত রক্ষণশীল পরিবারের মেয়েই হোক না কেন, যখন একবার সতিত্ব বিসর্জন দিয়ে ফেলে তখন থেকে এটি বারবার দিতে সেই মেয়ের আপত্তি থাকে না। আপত্তি না থাকার যুক্তিসঙ্গত কারণ আছে। এবং সেই যুক্তি সঙ্গত কারণ কিন্তু সতীত্ব/ কুমারীত্ব বিসর্জনের পূর্বে মাথায় আসেনি। এসেছে কুমারীত্ব বিনাশের পর। এ ক্ষেত্রে মেয়েরা যাই ভাবুক না কেন, ভাবনাটা মোটামুটি এই টাইপের হয়।
“আমার দেহ তো ওয়ান টাইম ইউজ করার জন্য নয়, এটি আলুর ক্ষেতের মত। এই ক্ষেতে যতবার বীজ বপন হবে ততবারই আলু ফলতে থাকবে।”
যে কারণে পরবর্তীতে প্রেমিক মহোদয়কে পুনরায় দেহের অঙ্গ সৌষ্ঠব প্রদানে বিবেকের কাছে বাঁধা থাকে না। তবে এই  সতীচ্ছেদ বিসর্জন নামক যৌন সম্পর্কের মধ্যে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় লুকিয়ে থাকে। সেটি পুরুষ সম্প্রদায় মাত্রই অবগত আছেন। আপনি যখন একজন নারীকে আপনার প্রিয়তমা বানাবেন, তার সাথে সুখ-দুঃখের কথা শেয়ার করবেন, তাকে ভালোবাসার স্বপ্ন দেখাবেন, তখন সেই সম্পর্ক বিচ্ছেদে পরিণত হওয়ার যত ভয় থাকবে, আপনি যদি সেই নারীর সতীত্ব নিতে পারেন/ সতীচ্ছেদ ফাটাতে পারেন/ সতীপর্দা ছিন্ন পোঁদ ফাটাতে পারেন তাহলে সেই ভয় থাকবে না। কারণ নারীরা যে পুরুষকে ভালোবেসে ইজ্জত বিলিয়ে দেয় তথা যে পুরষ তার সতীচ্ছেদ ফটায়, সে পুরুষকে জীবনের সবচেয়ে বেশী ভালোবাসে। এই সতীচ্ছেদ ফাটনো/ পোঁদ ফাটানো ছাড়া আজকালকার বান্দরী টাইপের মেয়েদের কব্জা করা যায় না। এটি একদম হান্ড্রেড পারসেন্ট সত্যি কথা।
কিছু পুরুষ আছে যাদের একমাত্র টার্গেট সুন্দরী মেয়েদের ইমোশনে হিট মেরে সতীচ্ছেদ/ পোঁদ ফাটানো। তারা অবশ্য এটিকে সতীচ্ছেদ / পোঁদ ফাটানো বলে না, বলে ভালোবাসার প্রজেক্ট। যত বেশী প্রজেক্ট সম্পন্ন হবে তত বেশী তাদের ক্রেডিট বৃদ্ধি পেতে থাকবে। এই একটি জিনিস প্রেম করার পর নারীকে না দিলে বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই সেই নারী জীবন থেকে হারিয়ে যায়। পরবর্তীতে সে আর ঐ পুরুষকে মিস করে না। কিন্তু আপনি যদি আপনার প্রিয়তমার সতীচ্ছেদ/ পোঁদ সুযোগ পেলেই ফাটিয়ে দেন, তবে পরবর্তীতে যখন সেই নারীর অন্যত্র বিয়ে হবে কিংবা জীবনের নির্মমতায় সে আলাদা হয়ে পড়বে, তখন একাকী গভীর রাতে আপনার সতীচ্ছেদ / সতীপর্দা/ সতীত্ব নাস/ পোঁদ ফাটানোর কথা স্মরণ করে কেঁদে বুক ভাসাবে। কেন বলা হয়ে থাকে নারীরা তাদের প্রিয় মানুষকে মিস করছে? আসলে মানুষটাকে তারা কখনোই মিস করে না। মিস করে সেই মানুষটার কিছু ভালোবাসার আদর আর সতীচ্ছেদ /পোঁদ ফাটানোর স্মৃতি। শুনতে খারাপ লাগলেও কিছু করার নেই। এটিই বাস্তব। আপনি যদি আপনার প্রিয়তমার সতীচ্ছেদ /পোঁদ ফাটাতে ব্যার্থ হন, তাহলে এমনও ঘটতে পারে সে আপনাকে ছেড়ে অন্যত্র প্রেম করার জন্য ডাইভার্ট হয়ে যাবে। এখানে আপনার হৃদয় খুলে ভালোবাসার কোন দাম নেই (বর্তমানে)। পূর্বে যে সমস্ত প্রকৃত ভালোবাসা ছিল তা আজ হারিয়ে গেছে। এখনকার ভালোবাসাকে তাই  সতীচ্ছেদ /পোঁদ ফাটানো যুগের ভালোবাসা বলে অভিহিত করা যেতে পারে।  সতীচ্ছেদ / সতীপর্দা/ সতীত্ব নাস/সতিচ্ছেদ পর্দাপোঁদ না ফাটালে নারীর মনে কোন প্রভাব পড়ে না। এ কারণে নিজের ভালোবাসা রক্ষা করতে পুরুষকে অবশ্যই এই যুগে এই সতীপর্দা/ পোঁদ ফাটানো সূত্র ভদ্রভাবে অনুসরণ করতে হয়।
সতীচ্ছেদ / সতীপর্দা/ সতীত্ব নাস/সতিচ্ছেদ পর্দা পোঁদ ফাটানোর গুরুত্বের কোন সীমা নেই। এটি নারীর মনকে বর্ডারে আনার বিশেষ প্রক্রিয়া, কিন্তু এর অনেক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলোও কম হারামেপনা নয়। যাই হোক, আপনি যদি বিয়ের পূর্বে কোন মেয়ের   সতীচ্ছেদ / সতীপর্দা/ সতীত্ব নাস/সতিচ্ছেদ পর্দা পোঁদ ফাটান তাহলে ইসলামের অনুশাসন অনুযায়ী একজন উচ্চস্থানীয় মওলানা কিংবা এলাকার মুরুব্বী কতৃক আপনাদের উভয়কেই একশ দোররা বা চাবুকের আঘাত করার হুকুম দেয়া হয়েছে। আর দুঃখের বিষয় হল একশ দোররার আঘাত সহ্য করার মত ক্ষমতা অধিকাংশ ব্যাক্তিরই নেই। যে কারণে এই শাস্তি প্রয়োগ করার পর অনেকেই সহ্য করতে না পেরে মৃত্যু মুখে পতিত হয়। এই আইনটি হল অবিবাহিত নারী-পুরুষদের জন্য। আর বিবাহিত নারী-পুরুষ যদি পরকীয়ার মাধ্যমে অনৈতিক যৌন সম্পর্কে লিপ্ত হয়, তবে তাদের উভয়কে পাথর মেরে হত্যা করার আদেশ দেয়া হয়েছে ইসলামে। দুটি ক্ষেত্রে ইসলাম কোন ছাড় দেয়নি, একটি হল শিরক এবং অন্যটি এই জ্বিনা বা ব্যভিচার।
এই গেলো দুনিয়ার শাস্তি, আখিরাতে জ্বিনার শাস্তি আরো ভয়ঙ্কর। আশ্চর্যের বিষয় হল আজকালকার নারী-পুরুষদের অনেকেই এই আখিরাতের শাস্তি সম্পর্কে জানেন না। তাই সকলের জ্ঞাতার্থে হাদিসটি তুলে ধরলাম। যদি কোন নারী-পুরুষ বিবাহপূর্ব যৌন সম্পর্কে লিপ্ত হয় ( সতীচ্ছেদ / সতীপর্দা/ সতীত্ব নাস/সতিচ্ছেদ পর্দা ফাটে ) তবে উভয়ের যৌনাঙ্গ, অর্থাৎ পুরুষের লিঙ্গ ও নারীর যোনী গরুর গোস্ত যেভাবে দোকানে ঝুলানো হয় সেভাবে হুক দিয়ে ঝুলানো হবে এবং অতঃপর উক্ত অঙ্গসমূহকে অগ্নিতে ভস্ম করা হবে।
শাস্তির ভয়াবহতা অনেক কঠিন ও যন্ত্রনার তা নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন। আমাদের মধ্যে অনেকেই আধুনিক যুগের তালে তালে এসব কর্ম ইতিমধ্যে করে ফেলেছেন। যারা করে ফেলেছেন তাদের বলছি, এবার সব ছেড়ে তিন চিল্লা দিয়ে জীবনকে শুদ্ধ করার চেষ্টা করতে পারেন, কারণ আমার জানামতে আল্লাহ শুধু ক্ষমাশীলই নন, পরম রহমত দানকারী ও বান্দার প্রার্থনা কবুলকারী। সুতরাং নিরাশ না হয়ে সাধনা করলে হয়তো আল্লাহ মাফ করে দিবেন। আর পুরুষ ভাইদের একটি কথা জানা দরকার।
মেয়েদের   সতীচ্ছেদ / সতীপর্দা/ সতীত্ব নাস/সতিচ্ছেদ পর্দাপোঁদ না ফাটাতে না পারলে তারা আবার পোল্টি দিয়ে চলে যায়, এ ক্ষেত্রে আপনারা ভাবছেন এখন নিশ্চয়ই মাইনকার চিপায় পড়লাম। আসলে নিজের মত করে যদি আপনি আপনার প্রিয়তমাকে চালাতে পারেন, তবে আপনি নিশ্চয়ই তাকে কন্ট্রোলে রাখতে সক্ষম হবেন। নারীরা মনে করে যেই পুরুষ তাকে ফাক করছে সে অবশ্যই ভালোবাসে বলে ফাক করেছে।
ঠিক আছে, ভালোবাসে বলে ফাঁক করেছে, কিন্তু বিয়ের আগে ফাঁক করতে করতে এক সময় সেই পুরুষটির মনে হয় মেয়েটি অনেকদিন চাখলাম। একে বিয়ে করলে জীবনটা তেজপাতা হয়ে যাবে। তাই পুরুষ বিভিন্ন ছুতোয় সেই নারীর সঙ্গে সম্পর্কের ইতি টেনে দেয়। কিন্তু নারীদের এ সম্পর্কে কোন ধারণা নেই। এই একবিংশ শতাব্দীতে এসে নারীরা প্রভূত উন্নতি সাধন করেছে, বাঙ্গালী নারীরা আমেরিকার মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র নাসাতে চাকরী করছে। কিন্তু তারা নিজেদের ইজ্জতের মর্ম এখন পর্যন্ত বুঝতে পারেন নি। তাই তারা ভালোবেসে সবটুকু দিয়ে দেয়।

পড়ুন  কি কারণে বাংলাদেশের মেয়েরা পুরুষের গোপনাঙ্গ চুষতে চায় না?

 

কিছু টিপসঃ

নারীর মন পেতে হলে অবশ্যই আপনার মনকে সংযত করতে হবে। কখনোই নারীর জন্য পুরো হৃদয় বিলিয়ে দিবেন না। ভালোবাসার নামে যা করবেন, তার নব্বই ভাগের বেশী করতে হবে ভাণ। সেই ভাণ হতে হবে পুরোপুরি সিনেমার দেবদাস টাইপ নায়কের মত। এটি হবে বাইরে দিয়ে, আর ভিতর দিয়ে আপনি থাকবেন দিনের সূর্যের মতই স্ট্রং ও আত্নবিশ্বাসী। নিজের ব্যাক্তিত্বকে কখনোই খাটো করে ফেলবেন না। তবে মেয়েদের ছল-চাতুরীতে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা থেকে যাবে।
এছাড়া আরেকটি বিষয় আছে, দেখা গেছে প্রেমের জীবনে এমন অনেক মূহুর্ত এসে পড়ে যে মূহুর্তে নারীটিকে খুব কাছ থেকে পাওয়া যায়। তখন নিজেকে কিছুতেই দমন করা সম্ভব হয় না। এজন্য যেটি করণীয় তা হল- আপনি আপনার প্রিয়তমাকে কিস করবেন, দলাই-মলাই তথা দহন-মর্দন করবেন সবই করবেন কিন্তু নিচের অংশে যাবেন না(সতীচ্ছেদ / সতীপর্দা/ সতীত্ব নাস/সতিচ্ছেদ ফাটনোর চিন্তাই করবেন না)। এর আগে ক্ষান্ত দিবেন। আর যদি অবস্থা এমন হয় যে আপনার তরল পদার্থ বেরিয়ে আসার উপক্রম হয়, তবে আপনার গোপন অঙ্গটি আপনার প্রিয়তমাকে দিয়ে মালিশ করিয়ে বীর্যপাত করিয়ে ফেলুন, তার যৌন রসও একইভাবে আপনার মালিশের মাধ্যমে বের করুন। এতে যা হবে সাপও মরবে, লাঠিও ভাঙবে না। তবে সবচেয়ে ভালো হয় যদি এসব কিছুই না করে সময় মত বিয়ে করে ফেলতে পারেন। কেননা, ইসলামে বলা আছে উপযুক্ত সময়ে বিয়ে করতে, তা নাহলে নারী-পুরুষ উভয়েরই আচরণগত সমস্যা দেখা দেয়। কিন্তু আমাদের সমাজে স্ট্যাবলিশ হতে দেরী হবার কারণে সব পুরুষই ২৮/৩০ এ বিয়ে করে, যা একজন মানুষের গড় আয়ু অনুযায়ী অনেক দেরীর ব্যাপার। এ সম্পর্কে আরো বিস্তর ভাবতে হবে।

ফেসবুক কমেন্ট

comments

About সাদিয়া প্রভা

সাদিয়া প্রভা , ইন্ডিয়ার Apex Group of Institutions এর BBA এর ছাত্রী ছিলাম। বর্তমানে বাংলাদেশে স্বাস্থ্য বিয়সক তথ্য নিয়ে লেখালেখি করি।

2 comments

  1. MD HASMOT ALI MOLLAH

    আমার লিঙ্গের মাথায় প্রচন্ড চুলকায় করণীয় কী?

    • না দেখে সিদ্ধান্ত নেওয়া ঠিক হবে না। কোন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.